ফরিদপুর জেলাখাদ্যনিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা ফরহাদ খন্দকারের নিরব স্বজনপ্রীতি ও দুর্নীতি দিনের আলোর মত পরিস্কার হয়ে উঠছে। তিনি এই জেলা বদলী আসার পর থেকে গোট খাদ্য বিভাগ থুবরে পড়ছে। তার একক সিদ্বান্তে চলছে সকল নিয়ম ও অনিয়ম। মুখে সততার বানি এবং ওএমএসর চাল বিতরনের মধ্য দিয়ে নিজেকে ফেরেশতা সাজালেও মিল মালিক মিলার ডিলার সকলের সাথেই করছেন বিমাতাসুলভ আচারন। যার মিল এবং চাতাল কোনটাই নাই তার খুলে বরাদ্বের কপাল এবং যার মিল আছে তার বরাদ্ব হয় বাতিল।
কথা উঠছে, গত ২০২২- ২০২৩ সালের সরকারের এলসির চাল আমদানি করা হয় প্রথম দফায়।জানাগেল ২০২২ সালে থাইল্যান্ড ও ভারত থেকে ৫১৮০ মেঃটন এলসির চাল আমদানি করা হয় ৭ (সদরপুর চরভদ্রাসন বাদে) টি উপজেলা এলএসডির বীপরীতে। তথা, নগরকান্দা, সালথা, ভাঙ্গা,বোয়ালমারী, আলফাডাঙ্গা, মধুখালী, ফরিদপুর সদর এলএসডির বীপরীতে উল্লেখিত, পরিমান চাল আমদানি করা হয়। খোজ নিয়ে জানাগেল উক্ত নামীয় এলএসডি থেকে প্রায় সিংহভাগ এলএসির চাল যাহা বাংলা বাঁশমতি নামে পরিচিত।
৪৫-৫০ টাকা দরে প্লাস্টিকের বস্তা পাল্টিয়ে অধিক মুনফায়, প্রায় ১ হাজার টন এলসির চাল কালোবাজের বিক্রী হয়ে গেছে। তদস্থলে রাজবাড়ির মাজেদ চাল ভর্তি করে ৩০ টাকা দরে নিম্নমানের চাল কিনে বস্তা ঠিক রেখে গুদামের খামালজাত করা হয়েছে। যাহা খামাল তদন্ত করলেই এর প্রমান মিলবে।(চলবে
Shohidul Islam
SOMAJER ALO24